শিক্ষা ও জীবন

ধ্বনি কাকে বলে ? স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি প্রকারভেদ

প্রিয় শিক্ষার্থী ভাই ও বোন সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করে ব্যাকরণ সম্পর্কিত আরো একটি আলোচনায় আপনাদের স্বাগতম। আজকের আলোচনায় আমরা আপনাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নির্ধারণ করেছে প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য এ বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরির পরীক্ষায় এই প্রশ্নগুলোর ব্যবহার আমরা দেখে থাকি তাইতো এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর নিয়ে উপস্থিত হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছি এবং ইতিমধ্যে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি।

শিক্ষার্থী ভাইওবোন আজকের আলোচনায় আমরা গুরুত্বপূর্ণ যে প্রশ্নটি রেখেছি সেটি হচ্ছে ধ্বনি কাকে বলে , স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি প্রকারভেদ। অবশ্যই একজন শিক্ষার্থীর ধ্বনি সম্পর্কিত জ্ঞান থাকা জরুরি তাই তো আমরা এখানে ধ্বনি সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করব এখানে যা আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এর কারণ ধ্বনি সম্পর্কিত প্রায় সকল বিষয় তুলে ধরা হবে এখানে যেগুলো জানা খুবই জরুরী।

ধ্বনি কাকে বলে ?

শিক্ষাটি ভাইওবোন আপনি কি জানেন ধ্বনি কাকে বলে ? না জেনে থাকলে চিন্তার কিছু নেই আজকের আলোচনার মাধ্যমে আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন এখান থেকে জানতে পারবেন ধ্বনি কাকে বলে । বাংলা ব্যাকরণ এর গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায় হচ্ছে ধ্বনি। এক্ষেত্রে ধ্বনির সংখ্যা দিয়ে আপনাদের সহযোগিতার পাশাপাশি ধ্বনির প্রকারভেদ গুলো সম্পর্কে আপনাদের জানাবো। সাধারণভাবে ধনী দুই ধরনের স্বরধ্বনি এবং ব্যঞ্জনধ্বনি এবং এর পরবর্তী বিভাজন বিস্তারিত আলোচনা করা হবে সুতরাং ধ্বনি সম্পর্কিত সকল তথ্য আজকের আলোচনায় তুলে ধরা হয়েছে।

ধ্বনি কি বা কাকে বলে :-বাংলা ভাষার ক্ষুদ্রতম একটি একক ধ্বনি। যে কোনো ভাষার উচ্চারিত শব্দকে সূক্ষ্মভাবে বিচার বিশ্লেষণ করলে তার যে অবিভাজ্য ক্ষুদ্রতম অংশ পাওয়া যায়, তাই ধ্বনি।

স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি প্রকারভেদ

আপনারা যারা স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি প্রকারভেদ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী জানার জন্য অনলাইনে অনুসন্ধান করেছেন তারা অবশ্যই আজকের আলোচনা থেকে এই দুই ধ্বনির প্রকারভেদ সম্পর্কে জানতে পারবেন। ব্যাকরণ এ ধোনির মধ্যে স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি প্রকারভেদ গুলো শিক্ষার্থীদের কাছে জটিল মনে হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আমরা সহজ পদ্ধতিতে স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি প্রকারভেদ গুলো উপস্থাপন করেছি আপনাদের মাঝে জানতে পারবেন আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই ধ্বনি অধ্যায়ের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য সহ বিস্তারিত উদাহরণ প্রদান করা হয়েছে নিচে।

ধ্বনির প্রকারভেদ/ শ্রেণীবিভাগ

বাংলা ভাষার মৌলিক ধ্বনিগুলোকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যথা –

  • স্বরধ্বনি
  • ব্যাঞ্জন ধ্বনি

স্বর ধ্বনি কাকে বলে?

স্বরধ্বনিঃ যেসকল ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস তাড়িত বাতাস বেরিয়ে যেতে মুখবিবরের কোথাও কোন প্রকার বাধা পায় না, তাদেরকে বলা হয় স্বরধ্বনি।বাংলা স্বরধ্বনি ১১ টি। যেমন – অ,আ,ই,ঈ ইত্যাদি।

স্বরধ্বনির প্রকারভেদ

স্বরধ্বনি আবার ৩ প্রকার।যথা-

  • হ্রস্বস্বর
  • দীর্ঘস্বর
  • দ্বৈতস্বর বা যৌগিক স্বর

হ্রস্বস্বরঃ যেসব স্বরধ্বনি উচ্চারণের কম সময় লাগে তাদেরকে হ্রস্বস্বর বলা হয়। হ্রস্বস্বর ৪ টি। যথা- অ, ই, উ,ঋ।

দীর্ঘস্বরঃ যেসব স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় অপেক্ষাকৃত বেশি সময় লাগে তাদেরকে দীর্ঘস্বর বলা হয়। দীর্ঘস্বর ৫ টি। যথাঃ আ,ঈ,ঊ,এ,ও।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button