টিপস

মেয়েদের তলপেটের মেদ কমানোর উপায়

আজকে আমরা স্বাস্থ্য বিষয়ক একটি টিপস নিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি। এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে মেয়েদের তলপেটের মেদ কমানো যায় এই উপায় গুলি সম্পর্কে। আপনি যদি মেয়ে হয়ে থাকেন তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং পুরো পোস্টটি করার জন্য বলা হলো। বর্তমান সময়ে কিছুসংখ্যক মেয়ের তলপেটের মেদ লক্ষ করা যায়। অনেকে রয়েছে এই সমস্যাটা নিয়ে তাদের মনে হাজারো প্রশ্ন। কিভাবে এই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসা যায় অনেকে রয়েছে যারা তলপেটের মেদ কমানোর উপায় গুলি সম্পর্কে জানতে চাই। এর জন্য কি ওষুধ খেতে হবে কি ব্যায়াম করতে হবে এই ধরনের তথ্যগুলো অনুসন্ধান করে অনলাইনে।

সুতরাং আপনি যদি এ ধরনের তথ্যগুলো অনুসন্ধান করে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে এসে থাকেন তাহলে সঠিক ওয়েবসাইটে এসেছেন এখান থেকে আপনি এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন ফলে আপনার সমস্যাটি সমাধান খুঁজে পেতে পারেন এই পোস্টের মাধ্যমে। যারা এই সমস্যার মধ্যে আছে তারা অবশ্যই পুরো পোস্টটি পড়বেন।

মেয়েদের তলপেটের মেদ কমানোর উপায়

. উচ্চমানের আমিষ ( চর্বি ছাড়া) খেতে হবে, যা আমাদের পিওয়াইওয়াই হরমোন রিলিজ করে খাওয়ার ইচ্ছা কমাতে এবং বিপাকক্রিয়ার কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।

. আঁশসমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খেতে হবে যা ক্যালরি শোষণ কমিয়ে পেট ভরিয়ে রাখে।

. ওমেগা–তিনসমৃদ্ধ মাছ/ খাবার বেশি খেতে হবে।

. ফলের রস বা জুস না খেয়ে কম ক্যালরিযুক্ত গোটা ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন, যাতে আঁশসহ পুষ্টি আসে।

. খাওয়ার পর প্রোবায়োটিক (টক দই) খেলে পাকস্থলী সুস্থ থাকে এবং পেটের মেদ কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী।

. বাদ দিতে হবে: মিষ্টিজাতীয় খাবার, রিফাইনড শর্করা, কোমল পানীয়, প্রক্রিয়াজাত (প্রসেসড) খাবার, উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার, ফাস্ট ফুড, চর্বিযুক্ত খাবার, ট্রান্স ফ্যাট ইত্যাদি।

. খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণ স্বাভাবিক পানি পান করবেন, তবে তা খাওয়ার মধ্যে ও খাওয়ার পরপরই না খেয়ে কমপক্ষে ২০-২৫ মিনিট পর পান করতে হবে।

. রাতে পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে (রাতে পাঁচ-ছয় ঘণ্টার কম ঘুমালে ওজন ও ভুঁড়ি বাড়তে থাকে)।

. স্ট্রেস বা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা কমাতে হবে (কারণ, স্ট্রেস কর্টিসল হরমোনের নিঃসরণ বাড়িয়ে আমাদের ক্ষুধা বাড়ায় যা পেটে মেদ জমার সম্ভাবনা বাড়ায়)। যাঁরা ওজন কমিয়েছেন, তাঁদেরও এই নিয়ম মেনে চলতে হবে। কারণ, ওজন কমানোর থেকে ধরে রাখা আরও কঠিন কিন্তু জরুরি।

১০. প্রতিদিন ব্যায়াম, বিশেষ করে পেটের ব্যায়াম করলে ধীরে ধীরে আপনার পেটের মেদ ঝরিয়ে–কমিয়ে ফেলা সম্ভব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button