শিক্ষা ও জীবন

বঙ্গবন্ধু নিয়ে রচনা| বঙ্গবন্ধুর জীবনী রচনা

বঙ্গবন্ধু নিয়ে রচনা: পাঠক বন্ধুরা আমরা আজকে আপনাদের মাঝে এমন একটি ব্যক্তি নিয়ে রচনা তুলে ধরবো যে ব্যক্তিটি আজকের এই স্বাধীন বাংলাদেশের পথিকৃৎ ও স্বাধীন বাংলাদেশের সূর্য সন্তান । তিনি আর কেউ নন তিনি হলেন বাঙালি জাতি গঠনের শ্রেষ্ঠ নায়ক ও অভিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আমরা আজকে আমাদের এই পোস্টে নিয়ে এসেছি সেই মহান ব্যক্তি নিয়ে রচনা। আপনারা আমাদের আজকের এই পোস্ট থেকে বঙ্গবন্ধু নিয়ে রচনাটি সংগ্রহ করতে পারবেন। আমাদের আজকের এই বঙ্গবন্ধু নিয়ে রচনাটি আপনি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক দিবসগুলোতে রচনা প্রতিযোগিতায় উপস্থাপন করতে পারবেন। আমাদের আজকের এই বঙ্গবন্ধু নিয়ে রচনাটি আপনাদেরকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সাহায্য করবে।

বঙ্গবন্ধু হলেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধান পথিকৃৎ। তিনি স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের প্রধান ভূমিকা পালন করেছেন। তার জন্ম না হলে হয়তো আমরা আজকে এই স্বাধীন বাংলাদেশের কল্পনা করতে পারতাম না। তিনি বাংলার প্রতিটি মানুষকে শিখিয়েছেন কিভাবে স্বাধীনভাবে বাঁচতে হয় তিনি শিখিয়েছেন কিভাবে প্রতিটি মানুষের অধিকার আদায় করতে হয়। তিনি বাংলার প্রতিটি মানুষের অন্তরে স্বাধীনতার বীজ বপন করে দিয়েছেন। তারই অনুপ্রেরণায় বাংলার প্রতিটি মানুষ নিজের অধিকার ও আজকের এই স্বাধীন বাংলাদেশকে গঠন করতে পেরেছে। বঙ্গবন্ধু তার সারা জীবন শুধুমাত্র দেশের সেবায় জনগণের সেবায় কাটিয়েছেন। ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন গরিবের বন্ধু অসহায়ত্বের অংশীদার। তিনি ছিলেন উন্নত ব্যক্তিত্বের অধিকারী। বাংলাদেশের প্রতি তার এই অসামান্য অবদানের কারণে তিনি বাংলার প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে চিরকাল স্মরণীয় হয়ে আছেন এবং থাকবেন।

বঙ্গবন্ধু নিয়ে রচনা

অনেকেই বঙ্গবন্ধু নিয়ে সাজানো গোছানো রচনাগুলো সম্পর্কে অনুসন্ধান করে যায় তাদের কথা ভেবে আমরা আজকে নিয়ে এসেছি বঙ্গবন্ধু নিয়ে অত্যন্ত সুন্দর সাবলীল ভাষায় একটি রচনা আমার আজকের এই পোস্ট থেকে আপনারা বঙ্গবন্ধু নিয়ে রচনাটি সংগ্রহ করে আপনি বিভিন্ন রকম রচনা প্রতিযোগিতায় তা উপস্থাপন করতে পারবেন আপনি আমাদের আজকের এই বঙ্গবন্ধু নিয়ে রচনা টি সংগ্রহ করলে আপনি বঙ্গবন্ধুর জীবন কাহিনী ও স্বাধীন বাংলাদেশের বঙ্গবন্ধুর অবদান সম্পর্কে বুঝতে পারবেন আমাদের আজকের এই পোস্টটি দ্বারা নব প্রজন্মের প্রতিটি সদস্যের কাছে বঙ্গবন্ধুর অবদান ও বঙ্গবন্ধুর গুরুত্ব বোঝাতে পারবেন। তো পাঠক বন্ধুরা আর দেরি না করে আমাদের আজকের এই মূল আকর্ষণ বঙ্গবন্ধু রচনাটি দেখে নেওয়া যাক। নিচে রচনাটি তুলে ধরা হলো:

ভূমিকা :

পাকিস্তান সরকারের শাসন এবং শােষণে যখন পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালি জর্জরিত তখন জাতিকে মুক্তির পথদেখাতে এগিয়ে এসেছিলেন এক অবিসংবাদিত নেতা। যার মুক্তির ডাকে বাঙালিরা ঝাপিয়ে পড়েছিল সশস্ত্র সংগ্রামে,যার দেখানাে পথ ধরে অন্ধকার থেকে বাঙালি আলাের পথে এসেছে। আমরা পেয়েছি এক স্বাধীন রাষ্ট্র। তিনিইজাতিরজনক আমাদের প্রিয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

জন্ম :

১৯২০ সালের ১৭ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম গােপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গীপাড়া গ্রামের এক মুসলিম সম্রান্ত ৪পরিবারে। তাঁর পিতার নাম শেখ লুৎফর রহমান এবং মাতার নাম সায়েরা খাতুন। চার কন্যা এবং দুই পুত্রের মধ্যে শেখমুজিব ছিলেন তৃতীয়।

শিক্ষাজীবন :

গ্রাম্য পাঠশালায় প্রাথমিক শিক্ষা দিয়ে তার শিক্ষা জীবন শুরু হয়। গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পাসকরে তিনি গােপালগঞ্জ মিশনাকুিলে ভর্তি হন। ১৯৪২ সালে শেখ মুজিব প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তারপর তিনিকলকাতা ইসলামিয়া কলেজ হতে ১৯৪৪ সালে আই.এ পাস করেন। এ কলেজ থেকেই ১৯৪৭ সালে তিনি বি.এ. পাসকরেন। এরপর তিনি ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন কিন্তু এ কোর্স তিনি শেষ করতেপারেননি। ১৯৪৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালেয়ের ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীরা দাবি-দাওয়া আদায়ের লক্ষ্যে ধর্মঘট ঘােষণা করলেবঙ্গবন্ধু ঐ ধর্মঘটের প্রতি সমর্থন জানান। তারই ফলশ্রুতিতে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বহিস্কৃত হন এবং ২০১০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক তাঁর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে নেয়।

পরিবার:

তিনি ১৯৩৮ সালে বেগম ফজিলাতুন্নেসাকে বিয়ে করেন। তাদের তিন ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ।রাসেল এবং দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button