দিবস

বিজয় দিবসের অনুচ্ছেদ

বিজয় দিবসের অনুচ্ছেদ: স্বাধীনতার বিজয়কে স্মরণীয় করে রাখতে প্রতিবছর ১৬ই ডিসেম্বর পালন করা হয় স্বাধীনতা দিবস। এই দিবসটি বাঙ্গালীদের জন্য গর্ব তাই আগ্রহের সাথে এই দিবসটি উদযাপন করেন। সেই সাথে এই দিবস কে কেন্দ্র করে বিভিন্ন তথ্য অনুসন্ধান হয়ে থাকে আমরা লক্ষ্য করলে জানবো, বিজয় দিবস কে কেন্দ্র করে অনেক অনেক বিষয় অনলাইনে অনুসন্ধান হয় বিজয় দিবসের রচনা, সেই সাথে বিজয় দিবসের পিকচার স্ট্যাটাস ব্যানার সহ আরো বেশি কিছু বিষয়ে অনুসন্ধান হয়ে থাকে। তবে আজকের আলোচনায় আমরা বিজয় দিবস কেন্দ্রিক এই সমস্ত তথ্য দিয়ে আপনাদের সহযোগিতা করছি না আজকের আলোচনায় আমরা একটি অনুচ্ছেদ দিয়ে আপনাদের সহযোগিতা করব।

বিজয় দিবসের অনুচ্ছেদ অনুসন্ধান হয় । শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুচ্ছেদ এর প্রয়োজন রয়েছে পাশাপাশি বিজয় দিবস কে কেন্দ্র করে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয় সেখানে অনুচ্ছেদ অর্থাৎ রচনা প্রতিযোগিতা লক্ষণীয়। এক্ষেত্রে আমরা সুন্দর একটি অনুচ্ছেদ নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি যা শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে অনুচ্ছে দ শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও দেশের উপর ভিত্তি করে যে সমস্ত অনুচ্ছেদ রয়েছে যেমন স্বাধীনতা দিবস বিজয় দিবস এই বিষয়গুলোর উপর বেশি গুরুত্ব প্রদান করার প্রয়োজন রয়েছে।

বিজয় দিবসের অনুচ্ছেদ

যেকোনো বিষয়ে অনুচ্ছেদ লেখার ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি বিষয়ে বেশ গুরুত্বের সাথে অনুসরণ করতে হবে। অনুচ্ছেদের মধ্যে মূল বিষয়টি অবশ্যই ফুটে তুলতে হবে। একটি অনুচ্ছেদে একই শব্দ বারবার ব্যবহার করার অনুমতি নেই। এছাড়াও অনুষদের বেশ কিছু নিয়ম নীতি রয়েছে আমরা আমাদের আলোচনায় সেই বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলছি না আমরা আপনাদেরকে আজকের আলোচনায় বিজয় দিবসের অনুচ্ছেদটি সরাসরি তুলে ধরে সহযোগিতা করব।

অনুচ্ছেদ

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এক মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এদেশের মানুষ হানাদার পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে পরাজিত করে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করে। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে তাই এ দিনটি ‘বিজয় দিবস’ হিসেবে পরাজিত হয়। বর্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা এই দিনটি পেয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আমাদের দেশের সাহসী ছেলেরা স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের শহিদ। আমরা তাঁদের সাহসী যুদ্ধ এবং সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের জন্য গর্বিত বিজয় দিবস একটি জাতীয় দিবস এবং প্রতিবছর আমরা এদিনটি সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে পালন করি। সচরাচর আমি এই দিনটি ভাবগম্ভীর্যের সঙ্গে পালন করি। আমি শহিদদের বিদেহী আত্মার জন্য দোয়া করি। দেশের জন্য ভালো কিছু করতে তাঁদের স্মৃতি আমাকে উৎসাহিত করে। এই মহান বিজয় দিবস অন্যায় অত্যাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে বিজয়ের প্রতীক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button