উক্তি

১০০ টি সেরা ইসলামিক উক্তি

১০০ টি সেরা ইসলামিক উক্তি: বর্তমান সময়ে অনলাইনে ব্যাপক পরিমাণে অনুসন্ধান হচ্ছে ইসলামী উক্তিগুলো। আর যে বিষয়গুলো সম্পর্কে মানুষ অনুসন্ধান করে জানার আগ্রহ প্রকাশ করে সেগুলো নিয়েই আমরা আলোচনা নিয়ে এসে আপনাদের সহযোগিতা করে থাকি। এক্ষেত্রে আজকের আলোচনায় আমরা আপনাদের মূল্যবান অর্থাৎ সেরা কিছু উক্তি দিয়ে সহযোগিতা করব তবে কম নয় আমরা আজকে ১০০ টি সেরা উক্তি নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি ইসলামকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সেই সমস্ত উক্তিগুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরা হবে । সুতরাং আমাদের সাথে থাকলে আপনি অবশ্যই ইসলাম সম্পর্কিত সুন্দর সুন্দর উক্তিগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। এবং এই উক্তিগুলো বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করার জন্য আগ্রহী রয়েছেন অনেকেই তাই আমাদের সাথে থেকে আপনি এই উক্তিগুলো সংগ্রহ করার মাধ্যমে পরবর্তী সময়ে আপনার প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন।

যারা এমন বিষয়ের অনুসন্ধান করছে তাদেরকে আমরা সম্মান জানাচ্ছি। ইসলাম সম্পর্কিত এই তথ্যগুলো মূলত ইসলামপন্থী ইসলামকে ভালোবাসেন এমন ব্যক্তিগণ অনুসন্ধান করে থাকেন। সুতরাং এমন ব্যক্তিদের সহযোগিতা করতে পেরে আমরা অবশ্যই আনন্দিত। আমাদের সাথে থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় এই উক্তিগুলো নির্বাচন করে সংগ্রহ করে রাখতে পারেন।

১০০ টি সেরা ইসলামিক উক্তি

ইসলামিক উক্তিগুলো অনুসন্ধান হচ্ছে এক্ষেত্রে সেরা ইসলামিক উক্তিগুলো তুলে ধরার আগ্রহ নিয়ে কাজ করেছে আমরা। অনেক ব্যক্তি রয়েছেন যারা ফেসবুকে বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটাস প্রদান করেন বিভিন্ন ধরনের ক্যাপশন দিয়ে থাকেন। তবে ইসলাম সম্পর্কিত এই স্ট্যাটাস গুলোর মাধ্যমে আপনি একটি মানুষকে সঠিক পথে আনতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাই সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে ইসলাম সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে ক্যাপশন প্রদান করুন স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করুন ইসলামিক উক্তিগুলো এক্ষেত্রে মানুষ ইসলাম সম্পর্কে জানতে পারবে এবং এ অনুযায়ী আমল করতে পারবে। এক্ষেত্রে আপনি ইসলাম প্রচার করতে পারছেন । সুতরাং প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোন আপনারা যারা সেরা এই ইসলামিক উক্তিগুলো সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তারা আমাদের সাথে থেকে ইসলামী উক্তিগুলো সম্পর্কে জেনে নিন।

বাছাইকৃত সেরা ইসলামিক উক্তি

অনলাইন অনুসন্ধানের মাধ্যমে অসংখ্য উক্তি প্রদান করেছে বিভিন্ন ওয়েবসাইট। এ পর্যায়ে সেখান থেকে কয়েকটি করে উক্তি নির্বাচন করে আপনাদের মাঝে তুলে ধরছি আমরা। তাইতো আমরা টাইটেলে উল্লেখ করেছি সেরা ইসলামিক উক্তি। আমাদের এই উক্তিগুলো মনোযোগের সাথে পড়ুন এবং কোন উক্তিটি কোথা থেকে নেওয়া এ বিষয় সম্পর্কে জানুন। আশা করছি আপনাদের প্রয়োজনীয় উক্তি সম্পর্কে জানতে পারবেন এখান থেকে এছাড়াও নিজেদের জ্ঞান অর্জনের জন্য এই ধরনের উক্তিগুলো সম্পর্কে জানার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে অনেক।

১। আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন। হযরত মোহাম্মদ (সঃ

২। অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সকলকেই সে নিজের মতো ভাবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

.৩। “ যে নিজে সতর্কতা অবলম্বন করে না, দেহরক্ষী তাকে বাঁচাতে পারে না ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৪। “ সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৫। “ পাপ লুকানোর চেষ্টা করে কোনোদিন সফলকাম হতে পারে না। পাপের কথা স্বীকার করে যদি কেউ তা ত্যাগ করার চেষ্টা করে তবে তার পক্ষে সফলতা লাভ করা স্বাভাবিক ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৬। “ বড়দের সম্মান কর, ছোটরা তোমাকে সম্মান করবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৭। “ হীনব্যক্তির সম্মান করা ও সম্মানীয় ব্যক্তির অপমান করা একই প্রকার দোষের ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৮। “ যা সত্য নয় তা কখনো মুখে এনো না । তাহলে তোমার সত্য কথাকেও লোকে অসত্য বলে মনে করবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৯। “ বুদ্ধিমান ও সত্যবাদী ব্যক্তি ছাড়া আর কারো সঙ্গ কামনা করো না ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১০। “ বুদ্ধিমানেরা কোনো কিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে। আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা করে। ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১১। “ অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয় ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১১। “ মানুষের সাথে তাদের বুদ্ধি পরিমাণ কথা বলো ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১২। কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৩। “ অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৪। “ ধনসম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ, দুর্যোগের মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদ আপদের বাহন ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৫। “ ধনসম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ, দুর্যোগের মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদ আপদের বাহন ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৬। “ স্বাস্থ্যের চাইতে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চাইতে বগ সুখ আর কিছু নেই ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৭। “ যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৮। “ যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না! ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৯। “ মনে রেখো তোমার শত্রুর শত্রু তোমার বন্ধু, আর তোমার শত্রুর বন্ধু তোমার শত্রু ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

২০। “ তোমার যা ভাললাগে তাই জগৎকে দান কর, বিনিময়ে তুমিও অনেক ভালো জিনিস লাভ করবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

২১। “ কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

২২। “ বুদ্ধিমানেরা কোনো কিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে। আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা করে। ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

২৩। “ অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

২৪। “ দরিদ্রকে দান করিলে সেই দানের জন্য একটি পুরষ্কার আছে। কিন্তু অভাবগ্রস্ত আত্নীয়-স্বজনকে দান করিলে সেই দান করিলে সেই দানের জন্য দুইটি পুরষ্কার আছে, একটি দানের জন্য, অন্যটি আত্নীয়কে সাহায্য করার জন্য। ”

—- আল হাদিস

২৫। “ মানুষের ভিতরে এমন একটি অংশ আছে ওই অংশটি যদি পরিশুদ্ধ হয় তাহলে মানবদেহের পুরো অংশ পরিশুদ্ধ হয়। কিন্তু যদি ওই অংশটি নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে মানবদেহের পুরো অংশ নষ্ট হয়ে যায়। সেই অংশটি হলো ”আত্মা”। ”

—- আল হাদিস

২৬। “ মাতা পিতাকে কষ্ট দিবে না। তারা যদি তোমাকে তোমার সন্তান সন্ততি ও বিষয় সম্পদ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয় তবুও।

—- আল হাদিস

২৭। “ শিক্ষা অর্জনে সূদুর চীন দেশে যেতে হলে যাও ”

—- আল হাদিস

২৮। “ সত্য লোকের নিকট অপ্রিয় হইলেও তাহা প্রচার কর ”

—- আল হাদিস

২৯। “ সন্তান তাঁর নামে পরিচিত হবে যার শয্যায় সে ভূমিষ্ঠ হয়েছে ,,, ”

—- আল হাদিস

১০০  টি সেরা ইসলামিক উক্তি বা ইসলামিক বানী

৩০। “ সত্যবাদীরা সুকর্মের পথ দেখায় আর সুকর্ম বেহেশতের পথ দেখায় ”

—- আল হাদিস

৩১। “ যে-ব্যক্তি বাক্যে কর্মে ও চিন্তায় সত্য নয়, সে প্রকৃত প্রস্তাবে সত্যনিষ্ঠ নহে ”

—- আল হাদিস

৩২। “ জুলুম ও অত্যাচারী লোক কিয়ামতের দিন অন্ধ হইয়া উঠিবে ”

—- আল হাদিস

৩৩। “ রমজান জান্নাতে যাওয়ার উৎকৃষ্টতম উপায় এবং রাইয়ান নামক বিশেষ দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ ”

—- আল হাদিস

৩৪। “ উহাই শ্রেষ্ঠ দান যাহা হৃদয় হইতে উৎসারিত হয় এবং রসনা হইতে ক্ষরিত হইয়া ব্যথিতের ব্যথা দূর করে ”

—- আল হাদিস

৩৫। “ রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের চেয়ে বেশী ঘ্রানযুক্ত ”

—- আল হাদিস

৩৭। “ ধণী হওয়া ধনের উপর নির্ভর করে না, নির্ভর করে মনের তৃপ্তির উপর ”

—- আল হাদিস

৩৮। “ ধনের যদি সদ্ব্যবহার করা হয়, তবে ইহা সুখের কারণ এবং সদুপায়ে ধনবৃদ্ধি করিতে সকলেই বৈধভাবে চেষ্টা করিতে পারে। ”

—- আল হাদিস

৪০। “ সালাত জান্নাতের চাবি ”

—- আল হাদিস

৪১। “ রমজান আল্লাহর ইবাদতের এক অভূতপূর্ব ট্রেনিং স্বরুপ ”

—- আল হাদিস

৪৩। “ রোজা মানুষকে আখেরাত মুখী করে ”

—- আল হাদিস

৪৪। “ রোজার পুরষ্কার আল্লাহ নিজ হাতে প্রদান করবেন ”

—- আল হাদিস

৪৫। “ রমজান গুনাহ মোচনের অন্যতম মাধ্যম ”

—- আল হাদিস

৪৬। “ রমজানের শেষ রাতে সকল উম্মতকে মাফ করা হয় ”

—- আল হাদিস

৪৭। “ ইফতার পর্যন্ত রোজাদারের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন ”

—- আল হাদিস

৪৮। “ কোন মুমিন পুরুষ যেন কেন মমিন স্ত্রীকে তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞা না করে। তার আচার আচরনের কোনো একটি অপছন্দনীয় হলেও অন্যটি সন্তোষজনক হতে পারে। ”

—- আল হাদিস

৪৯। “ ধৈর্য এমন একটি গাছ, যার সারা গায়ে কাটা কিন্তু ফল অত্যন্ত মজাদার ”

—- আল হাদিস

৫০। “ সে ব্যক্তি মুমিন নয় যে নিজে তৃপ্তি সহকারে আহার করে, অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে ”

—- আল হাদিস

৫৩। “ সত্য লোকের নিকট অপ্রিয় হইলেও তাহা প্রচার কর ”

—- আল হাদিস

৫৪। “ পাচটি ঘটনার পূর্বে পাচটি জিনিসকে মূল্যবান মনে করবেঃ তোমার বৃদ্ধ বয়সের পূর্বে তোমার যৌবনকে, ব্যাধির পূর্বে স্বাস্থ্যকে, দরিদ্রতার পূবে সচ্ছলতাকে, কর্মব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে এবং মৃত্যুর পুর্বে জীবনকে ”

—- আল হাদিস

৫৫। “ যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৫৬। জনৈক জ্ঞানী বলেন: সব কিছুই ছোট আকারে শুরু হয় পাপ ছাড়া। কারণ, কেউ বড় পাপ করতে শুরু করলে আস্তে আস্তে তা তার নিকট ছোট মনে হয়। আর কোন কিছু অতিরিক্ত হলে তার মূল্য কমে যায় আদব বা ভদ্রতা ছাড়া। কারণ, আদব যতই বৃদ্ধি পায় তার মূল্য ততই বেড়ে যায়।

৫৭। তোমার শক্তিমত্তা যখন তোমাকে অন্যায়-অবিচারের দিকে আহবান করে তখন আল্লাহর শক্তিমত্তার কথা স্মরণ কর।

৫৮। বেলাল বিন রাবাহ (রহ বলেন: “পাপ ছোট কি না তা দেখনা বরং দেখ যার অবাধ্যতা করছ তিনি কত বড়।

৫৯। অসৎ লোকের ধন – দৌলত পৃথীবিতে সৃষ্ট জীবের বিপদ – আপদের কারণ হয়ে দাঁড়া

—- হযরত আলী (রঃ)

১০০ টি ইসলামিক উক্তি বা ইসলামিক বানী

৬০। সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ

—- হযরত আলী (রাঃ)

৬৩। যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না!

—- হযরত আলী (রাঃ)

৬৪। আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই। তারপর সেই মানুষকে ভয় পাই যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায় না।

—- শেখ সাদী

৬৫। পূর্ণ অর্জন অপেক্ষায়, পাপ বর্জন করা শ্রেষঠতর।

—- হজরত আলী (রাঃ)

৬৬। “ এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না। যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে॥ ”

—- আইনস্টাইন।

৬৭। “ ঝগড়া চরমে পৌঁছার আগেই ক্ষান্ত হও॥ ”

—- হযরত সোলায়মান (আঃ)।

৬৮। “ আল্লাহ তায়ালার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন ”

—- আল হাদিস

৬৯। “ তোমরা দ্বীনের দাওয়াত সহজ করো, কঠিন করো না। সুসংবাদ দাও, বিতশ্রদ্ধ করো না ”

—- আল হাদিস

৭০। “ রমজান আল্লাহ ও বান্দার মাঝে নিতান্ত গোপন ইবাদত তাই এর মাধ্যমে আল্লাহ ও বান্দার মাঝে সম্পর্ক দৃঢ়তর হয় ”

—- আল হাদিস

৭১। “ দারিদ্র্যের আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করো। কেননা ইহার অভিশাপ মানুষকে কাফেরে পরিনত করে। ”

—- আল হাদিস

৭৩। “ পার্থিব বস্তুর আধিক্যকে ধন বলা যায় না। মানসিক সন্তোষই প্রধান ধন। ”

—- আল হাদিস

৭৪। “ তোমরা তোমাদের কথা গোপনে বল অথবা প্রকাশ্যে বল, তিনিতো ( আল্লাহ) অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কে সম্যক অবগত ”

—- আল হাদিস

৭৬। “ ঈমান না এনে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবেনা ”

—- আল হাদিস

৭৭। “ রমজান সামাজিক সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ব বোধ সৃষ্টি করে ”

—- আল হাদিস

৭৮। “ রোজার মাধ্যমে আচার-আচরণ ও চরিত্র সুন্দর হয় ”

—- আল হাদিস

৭৯। “ রোজা কিয়ামতের দিন মুমিন ব্যক্তির জন্য শুপারিশকারী হবে ”

—- আল হাদিস

৮০। “ রমজান জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়ার ঢাল ”

—- আল হাদিস

৮১। “ রোজাদারের জন্য প্রতিদিন জান্নাতকে সজ্জিত করা হয় ”

—- আল হাদিস

৮২।“ যে ব্যক্তি মানুষকে দয়া করে না, আল্লাহ তায়ালা তাহার উপর রহমত বর্ষণ করে না ”

—- আল হাদিস

৮৪। “ তোমরা মদপান থেকে বিরত থাক। কেননা এটি যাবতীয় অপকর্মের চাবি। ”

—- আল হাদিস

ইসলামিক উক্তি বাংলা

৮৫। “ কৃপণ ব্যক্তি খোদা হইতে দুরে, লোকসমাজে ঘৃণিত ও দোজখের নিকটবর্তী ”

—- আল হাদিস

৮৬। “ আল্লাহ তায়ালার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন ”

—- আল হাদিস

৮৭। “ উহাই শ্রেষ্ঠ দান যাহা হৃদয় হইতে উৎসারিত হয় এবং রসনা হইতে ক্ষরিত হইয়া ব্যথিতের ব্যথা দূর করে ”

—- আল হাদিস

৮৯। “ স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে তোমরা কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ কর। কেননা তাদেরকে তৈরীই করা হয়েছে পাঁজরের হাড় থেকে, আর পাজরের যা সবচেয়ে বক্র তা উপরের অংশে থাকে। তুমি যদি তা সোজা করতে যাও তবে তা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি এমনি ছেড়ে দাও তবে তা চিরদিন বক্রই থেকে যাবে। অতএব, তাদের ব্যাপারে কল্যাণের অসিয়ত গ্রহণ কর। ”

—- আল হাদিস

৯০। স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে তোমরা কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ কর। কেননা তাদেরকে তৈরীই করা হয়েছে পাঁজরের হাড় থেকে, আর পাজরের যা সবচেয়ে বক্র তা উপরের অংশে থাকে। তুমি যদি তা সোজা করতে যাও তবে তা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি এমনি ছেড়ে দাও তবে তা চিরদিন বক্রই থেকে যাবে। অতএব, তাদের ব্যাপারে কল্যাণের অসিয়ত গ্রহণ কর। ”

—- আল হাদিস

৯১। লোকমান (রহ বলেন: মানুষ যখন গর্ব করে সুন্দরভাবে কথা বলার মাধ্যমে; তুমি তখন গর্ব কর নীরবতা সহকারে অন্যের কথা সুন্দরভাবে শোনার মাধ্যমে।

৯৩। যখন অনেক উঁচু স্তরে পৌঁছে যাও তখন নিচের দিকে তাকাও যেন দেখতে পাও কারা তোমাকে এ পর্যায়ে পৌঁছতে সাহায্য করেছে। আর আকাশের দিকে তাকাও যেন আল্লাহ তোমার পদযুগল স্থির রাখেন। অর্থাৎ যেন আল্লাহ তোমার এ মর্যাদা ধরে রাখেন।

৯৪। অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয়।

—- হযরত আলী (রঃ)

৯৫। ইহকাল ভুলে যারা পরকালে মত্ত হয়ে আছে চলে যাক সব পরপারে বেহেস্তে তাদের আমরা থাকবো এই পৃথিবীর মাটি জলে নীলে, দ্বন্দ্বময় সভ্যতার গতিশীল স্রোতের ধারায় আগামীর স্বপ্নে মুগ্ধ বুনে যাবো সমতার বীজ

—- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

৯৭।পাচটি ঘটনার পূর্বে পাচটি জিনিসকে মূল্যবান মনে করবেঃ তোমার বৃদ্ধ বয়সের পূর্বে তোমার যৌবনকে, ব্যাধির পূর্বে স্বাস্থ্যকে, দরিদ্রতার পূবে সচ্ছলতাকে, কর্মব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে এবং মৃত্যুর পুর্বে জীবনকে

—- আল হাদিস

৯৮। নিচ লোকের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে অশ্লীল বাক্য

—- হযরত আলী (রা)

৯৯। কেউ আপনার থেকে দূরে চলে যাওয়াতে অধিক চিন্তিত হবেন না। কারণ তা আল্লাহরই পরিকল্পনা ছিল। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

১০০। আজ আপনি যে ছেলে/মেয়েটার সাথে হারাম সম্পর্কে লিপ্ত আছেন বিচারদিবসে সে-ই আপনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবে।

—–[ড. বিলাল ফিলিপ্স]

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button